লংগদুতে এবার সরকারি খাবার খেয়ে ১ বছর চাঁদাবাজি করার নিশ্চয়তা পেলো উপজাতীয় সন্ত্রাসীরা। বছর শেষে সরকার নির্মিত ঘর ফ্রি। এবার ভাবুন কেন তারা সেদিন নিজেদের বাড়িতে এভাবে অগ্নী সংযোগ করেছিলো? ঘর পোড়া বিনিয়োগ এটাই এখন উপজাতিদের নিরাপদ লাভ জনক ব্যবসা! রাঙ্গামাটি লংগদু উপজেলার তিনটি গ্রামে গত ২ জুন সংঘটিত অগ্নি সংযোগের ঘটনায় পুড়ে যাওয়া পাহাড়ীদের ১৭৬টি ঘর-বাড়ি সরকার পূর্ণ নির্মাণ করে দেবে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রায়ন প্রকল্প মাধ্যমে আগামী নভেম্বর মাস থেকে এই গৃহ নির্মাণ কাজ শুরু হবে এবং এক বছর তাদের খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হবে। রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক মানজারুল মান্নান মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) রাঙ্গামাটির লংগদু উপজেলার তিনটিলা, বাট্টাপাড়া, ও মানিকজোর ছড়ার অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পাহাড়ী পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ সহায়তা বিতরণকালে ক্ষতিগ্রস্থদের পূর্ণবাসনের এই প্রতিশ্রুতি দেন। এখানে উল্লেখ্য সরকার কর্তৃক প্রদেয় উল্লেখিত সহায়তা ছাড়া এই যাবৎ ঘর পোড়ার নামে উপজাতীয় সন্ত্রাসীরা যে পরিমান সহায়তা পেয়েছে এবং সঞ্চয় করেছে তা দিয়ে কমপক্ষে পাঁচ বছর বিলাসবহুল ভাবে জীবন যাপন করতে পারবে। আজকেও তাদের মাঝে নগদ ৭১ লাখ ৬৪ হাজার টাকা বিতরণ করেন মাননীয় জেলা প্রশাসক। তাহলে বলুন আপনারা ঘর পোড়ায় ক্ষতিটা কোথায়? অথচ দেখুন উক্ত ঘটনার দায়ে এখনো গৃহছাড়া নিরাপদ বাঙ্গালী। বহন করছে অসহনীয় মামলার ঘানী।
প্রসঙ্গত গত ১ জুন শুক্রবার রাঙামাটির লংগদু উপজেলার সদর ইউনিয়ন যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও পেশায় মোটর সাইকেল চালক নুরুল ইসলাম নয়ন যাত্রী নিয়ে লংগদু থেকে দীঘিনালায় যায়। দুপুরে দীঘিনালার চারমাইল এলাকায় তার মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা। এই হত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র ক্ষুদ্ধ বাঙালীদের মিছিল করে।হত্যাকাণ্ডের পর পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি(জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) এর সন্ত্রাসীরা পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে নিজেরা কিছু ঝরাঝির্ণ ঘরবাড়িতে ২ জুন উপজেলার তিনটিলা, বাইট্টাপাড়া ও মানিকজোড়ছড়া এলাকায় পাহাড়ীদের ২১৩ টি পরিবারের বসত, ৮ টি দোকান ও একটি পাড়াকেন্দ্র পুড়িয়ে দিয়েছিল।
লেখক : আবু উবাইদা
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস
ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত
বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও
সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও
প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম
জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায়
শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে
ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]