সোমবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১৭

সনদপত্রে ‌’আদিবাসী’ না লেখার জবাব : চাকমা সার্কেল

পার্বত্য চট্টগ্রামের বসবাসরতদের স্থায়ী বাসিন্দা সনদপত্রে ‌’আদিবাসী বাসিন্দা’ না লেখার ব্যাপারে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি প্রেরিত নির্দেশনার পাল্টা জবাব দিয়েছেন চাকমা সার্কেল চিফ। জানা যায়, সম্প্রতি মন্ত্রণালয় থেকে প্রেরিত এক নির্দেশপত্রে বলা হয়েছে, পার্বত্য চট্টগ্রামের বসবাসরতদের স্থায়ী বাসিন্দা সনদপত্রে ‌’আদিবাসী’র পরিবর্তে সংবিধানে উল্লিখিত ‘উপজাতি’, ‘ক্ষুদ্র জাতিসত্তা’, ‘নৃগোষ্ঠী’ ও ‘সম্প্রদায়’ হিসেবে উল্লেখ করতে হবে। চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, তিন পার্বত্য জেলার জেলা প্রশাসক, তিন পার্বত্য চীফ সার্কেলদের এ নির্দেশ কার্যকর করতে হবে। মন্ত্রণালয়ের প্রেরিত এ নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে গত বুধবার ৮ নভেম্বর চাকমা সার্কেল চিফ ব্যারিষ্টার দেবাশীষ রায় মন্ত্রণালয় বরাবরে এক স্মারকলিপি প্রেরণ করেছেন। এতে তিনি স্থায়ী বাসিন্দা সনদপত্রে ‘আদিবাসী’ শব্দটি লেখার পক্ষে নিজের মতামত ব্যক্ত করেছেন।


পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]