ধর্মীয় অনুভূতিকে ব্যবহার করে উ প ঞঞা জোত থেরো (উ চ হ্লা ভান্তে) নিরীহ মানুষের জমি দখল করে ও বিজিবি সদর দপ্তর নির্মাণে বাধা দেওয়ায় সিএইচটি কমিশনের কাছে প্রতিবাদলিপি প্রেরণ করেছে স্থানীয় বাসিন্দা ও ভূমিহীন বড়ুয়া সমাজ। বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সিএইচটি কমিশনের ই-মেইলে ও ডাকযোগে এ প্রতিবাদলিপি প্রেরণ করা হয়। প্রতিবাদলিপিতে বান্দরবানের বড়ুয়া সমাজের পক্ষে স্বাক্ষর করেন বান্দরবান পৌরসভার কাউন্সিলর দিলীপ কুমার বড়ুয়া, বোমাং সার্কেলের প্রতিনিধি প্রয়াত বোমাং রাজা মং শৈ প্রু চৌধুরীর পুত্র নু মং প্রু, এলাকাবাসীর পক্ষে মো. নুরুল আলম, মহিদুর রহমান চৌধুরী, উচহ্লা ভান্তে কর্তৃক দখলকৃত ভূমির মালিক আবুল হাসেম, থোয়াই সাং প্রু, ফাতেমা রাণী ক্যাথলিক চার্চের পক্ষে রক্তিম ত্রিপুরা, এলাকাবাসীর পক্ষে মো. আবু তাহের ও আমিনুল হক প্রমুখ।
প্রতিবাদলিপিতে উ চ হ্লা ভান্তে কর্তৃক জবরদখলকৃত জমি, বৈধ দলিলের ভিত্তিতে ভূমির প্রকৃত মালিকদের ফিরিয়ে দেওয়া ও বিজিবি সদর দপ্তর নির্মানে বাধা না দেওয়ার জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক আন্তর্জাতিক কমিশনের সকল সদস্যের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করা হয়। প্রসঙ্গত, ইতিপূর্বে উচহ্লা ভান্তের বিভিন্ন অবৈধ কর্মকান্ড উল্লেখপূর্বক গত ১২ মে বান্দরবান জেলা প্রশাসক কে. এম তারিকুল ইসলামের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। বান্দরবান পার্বত্য জেলার ১৭৫ কি.মি. সীমান্তবর্তী এলাকা বর্তমানে চরম নিরাপত্তা ঝুঁকিতে রয়েছে। উক্ত সীমান্ত পথ দিয়ে প্রতিনিয়ত মাদকদৃব্য, অস্ত্রের চোরা চালান, রোহিঙ্গাদের অবৈধ অনুপ্রবেশ ঘটছে। এমতাবস্থায় বান্দরবানে বিজিবি সদর দপ্তর স্থাপিত হলে দেশ ও জনগণের জান মাল রক্ষা এবং সীমান্ত প্রহরায় বিজিবি’র ঝুঁকি অনেকটা কমে আসবে।
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস
ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত
বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও
সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও
প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম
জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায়
শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে
ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]