শনিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৭

রাঙামাটিতে আ’লীগের ১২ নেতার পদত্যাগ


রাঙামাটি জুরাছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অরবিন্দু চাকমার হত্যার তিন দিনের মাথায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১২ জন নেতা পদত্যাগ করেছেন। গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টায় উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে তারা এ তথ্য জানান। পদত্যাগ করা নেতারা হলেন : উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কালাধন চাকমা, যুগ্ম সম্পাদক পব্বন বিকাশ চাকমা, সহ-সভাপতি অনিল কুমার চাকমা, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক দীপংকর কার্ব্বারী, যুবলীগের অর্থ সম্পাদক উত্তম কুমার চাকমা, মহিলালীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক টুনি চাকমা, জুরাছড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হৃদয় রঞ্জন চাকমা, কৃষকলীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক সনদ কুমার চাকমা, কার্যকরী কমিটির সদস্য ফুলেশ্বর চাকমা, ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক রপ্তদীপ চাকমা (রকি)সহ নব্য যোগদানকারী সাবেক দুমদুম্যা ইউপি চেয়ারম্যান রাজিয়া চাকমা ও বনযোগীছড়া ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত ওয়ার্ড সদস্য কৃষ্ণা চাকমা।

এ পদত্যাগের ব্যাপারে তারা বলেন, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক সমস্যার কারণে দলীয় সকল কার্যক্রম থেকে স্বেচ্ছায় অব্যহতি নিচ্ছেন। ইতোমধ্যে দলের নিয়ম অনুসারে পদত্যাগপত্র সভাপতির কাছে পাঠানো হয়েছে।

তবে এ পদত্যাগের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলোর উপজেলার প্রথম সারির নেতারা বলেছেন, পদত্যাগ বিষয়ের তাদের জানা নেই। পদত্যাগের কোন কাগজপত্রও তারা পাননি। কাগজপত্র পেল গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজি মো.মুছা মাতব্বর জানান, এ বিষয়ে তিনি এখনও অবগত নয়। জেনে তিনি বিষয়টি জানাবেন।

গত ৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় জুরাছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অরবিন্দু চাকমাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ হত্যার ঘটনায় জুরাছড়ি থানার পুলিশের উপ-পরিদর্শক মো. মাইন উদ্দিন বাদী হয়ে নয়জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ১৫-২০ জন দেখিয়ে বৃহস্পতিবার মামলা করেন।

সূত্র : ঢাকা টাইমস


পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]