রাঙ্গামাটিতে তিন পার্বত্য জেলায় বিশেষ আইন শৃঙ্খলা সভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এর বক্তব্যে ক্ষুব্ধ হয়ে মগনেন্ট জুম্মা কর্তৃক হুমকী দেয়া হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের মগনেন্ট জুম্মার কর্তৃক এমন হুমকীতে পার্বত্য চট্টগ্রামের সাধারণ মানুষকে ভাবিয়ে তুলেছে। এই হুমকী শুধু দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও সেনা বাহিনীর প্রতি নয় পুরো বাংলাদেশের প্রতি হুমকী বলে মনে করেন অনেকেই। রাঙ্গামাটি পার্বত্য অধিকার ফোরাম সহ বেশ কিছু সংগঠন এই হুমকী দাতাকে গ্রেফতার করে দ্রুত বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দাবী জানিয়েছেন। মগনেন্ট জুম্মা ফেইসবুক আইডিতে দেয়া হুমকী বার্তায় বলা হয় :- যা হুবাহু তুলে ধরছি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান পার্বত্য চট্টগ্রামে – “রক্তের হোলি খেলা দেখতে চান না” -- বক্তব্য প্রসঙ্গে। রাষ্ট্র যে হবে হোক পাকিস্তানীরা নিজেদের অভ্যন্তরিন জঠিল সমস্যার দিকে তেমন একটা গুরুত্ব দেন না কিন্তু সর্বদা ভারতীয় কাশ্মীর নিয়ে ফ-র-ফ-র বা নাক গলাতে করতে অভ্যাস্থ !!! তদ্রপ বাঙালাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে পরিচয় প্রদানকারী চাঁদাবাজ, ইসলামিক জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাহিনীর পরিচালক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালও পাকিস্তানীদের চেয়ে ব্যতিক্রম নন !! তিনি অসৎ উদ্দেশ্য ও স্বৈরাচারী মনোভাব নিয়ে প্রজাতন্ত্রী জু্ম্মল্যান্ড (পার্বত্য চট্টগ্রাম, CHT: Republic of Jummaland) সফরকালে --- “রক্তের হোলি খেলা দেখেছেন” ---- কিন্তু নিজের দেশ বাঙালাদেশে জনগণের পথে-ঘাটেসহ কোথাও যে নিরাপত্তা নেই এবং জনগণের ভোটাধিকার ও কথা বলার নাগরিক অধিকার কেড়ে নিয়ে অগনতান্ত্রিক ও স্বৈরাচারী হয়ে দেশ শাসন করতেছেন তা দেখেন না !!!
তাছাড়াও একজন গুরুত্বপূর্ণ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে বক্তব্য প্রদানকালে যথেষ্ট আপনার সচেতন হওয়া উচিত । আপনি হিন্দু ধর্মীয় সংস্কৃতিকে উদাহারণ এনে হিন্দু ধর্মের প্রতি অপমান করেছেন ।কারন হিন্দু ধর্মের – ‘হোলি খেলা’-- তো কোন কালে রক্ত দিয়ে হয়নি । বরং আপনি তো বলতে পারতেন, যদি আমরা, মুসলিমরা বিশ্বে গনতান্ত্রিক, শান্তিকামী ও সহঅবস্থানপ্রিয় হই তাহলে ইসলাম ধর্মের – “এক হাতে কুরান এক হাতে তলোয়ার”-- ধর্মের নীতির পরিবর্তন করতে হবে এবং “হযরত মোহাম্মদের মতন ধর্ষক” এদেশে কোথাও দেখতে চায় না ।
তাই তো বলি, বাঙালাদেশের আওয়ামী লীগের মূখটা ভারতের দিকে কিন্তু মনসহ পুনটা চায়নার দিকে!!
মিঃ বাঙালাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আমার একটা কথার মূল্য অনেক । তবুও ফিস মুক্ত আপনাদেরকে একটা উপদেশ দিচ্ছি । লিবিয়ার স্বৈরাচারী শাসক ও তথাকথিত তৃতীয় আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক তত্বের (Third International Political theory) নায়ক Muammar Mohammed Abu Minyar al-Gaddafi (commonly known as Colonel Gaddafi)-কে কিভাবে জনগণ হত্যা করেছেন তা নিশ্চয়ই পত্র-পত্রিকায় ও টেলিভিশনের খবরে দেখেছেন । দেশ ছেড়ে তিউনিশিয়া (Tunisia) দিকে পলায়নকালে রাস্তায় যেভাবে পাগল কুকুরকে মারা হয় ঠিক সেভাবে তাঁকেও রাস্তায় লিবিয়ার জনগণ মেরে ফেলেছেন ২০শে অক্টোবর ২০১১ সাল।
সুতরাং মিঃ বাঙালাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, সন্ত্রাসবাদ, উগ্র ও ইসলামিক জঙ্গিবাদ, চাঁদাবাজির সংস্কৃতি ও স্বৈরতান্ত্রিকতা ছেড়ে দিয়ে আপনারা গণতান্ত্রিক, গঠনমূলক ও শান্তিপ্রিয় হোন ---- না হয়, পরিণতি, লিবিয়ার প্রেসিডেন্ট Colonel Gaddafi-এর মতন হতে বাধ্য।
বিঃ দ্রঃ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অফিসারেরা তর্কে ব্যর্থ হয়ে আমার একের পর এক আইডি রিপোর্ট মেরে ডাউন করে দিয়েছেন । যদি এবারও আমার লেখনিতে আপনাদের লজ্জায় ধরে তাহলে আমার আইডির বিরুদ্ধে রিপোর্ট মেরে দিয়ে ডাউন করে দিলে দুঃখ পাবনা।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
·
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস
ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত
বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও
সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও
প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম
জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায়
শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে
ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]