পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সহ-সভাপতি ও সাবেক এমপি ঊষাতন তালুকদার বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে চাঁদাবাজি ও অস্ত্রবাজি রয়েছে। সমতলের কিংবা সারাদেশেও চাঁদাবাজি হয়। কিন্তু ঐসব নিয়ে সরকারের মাথা ব্যাথা নেই। চাঁদাবাজি শুধু পার্বত্য অঞ্চলে হয় না, সারাদেশেই হয়। এর মধ্যে পার্বত্য অঞ্চলের চাঁদাবাজিকে বড় করে দেখা হয়। কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামে চাঁদাবাজি ও অস্ত্রবাজি কেন হয়, সরকারকে অনুধাবন করতে হবে এবং তা গুরুত্ব সহকারে দেখার অনুরোধ জানান তিনি। রবিবার (১০ নভেম্বর) সকালে ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়নসহ জুম্ম জাতির অস্তিত্ব সুরক্ষায় এগিয়ে আসুন” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে রাঙ্গামাটি জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সম্মেলন কক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি উদ্যোগে আয়োজিত মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার ৩৬তম মৃত্যু বার্ষিকী ও স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অনেকই বলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম তথা রাঙ্গামাটি পর্যটন শিল্পের জন্য সম্ভাবনাময় অঞ্চল। বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে পর্যটন শিল্পের বিকাশ ঘটলেও রাঙ্গামাটিতে বিকাশ ঘটেনি। এর কারণ পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যার সমাধান না করেএই অঞ্চল সম্ভাবনাময় গড়ে তোলা অসম্ভব।
পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা
· পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস
[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]