রবিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার শুনানীতে উপস্থিত থাকবে বাংলাদেশের প্রতিনিধিও



রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার শুনানিতে উপস্থিত থাকতে বাংলাদেশের পক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি টিম ছাড়াও মানবাধিকারকর্মীসহ বেশ কয়েকজন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি হেগে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার শুরু হতে যাওয়া এ শুনানিতে এ বাংলাদেশ কোনো পক্ষ না হলেও বেশ প্রস্তুতি নিয়েই যাচ্ছেন প্রতিনিধিরা। ৭ ডিসেম্বর শনিবার সন্ধ্যায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব মাসুদ বিন মোমেনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল রোহিঙ্গা গণহত্যার মামলার শুনানিতে অংশ নিতে নেদারল্যান্ডসের হেগে যাচ্ছেন। তিনি আরো বলেন, বেশ কয়েকজন মানবাধিকারকর্মী সেখানে উপস্থিত থাকবেন।

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গাম্বিয়া ১১ নভেম্বর আন্তর্জাতিক বিচারিক আদালতে মামলা করে। মিয়ানমার গণহত্যা, ধর্ষণ এবং সম্প্রদায় ধ্বংসের মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের একটি দল হিসাবে ধ্বংস করার উদ্দেশে ‘গণহত্যামূলক কাজ’ করেছে বলে অভিযোগ করেছে মামলায়। গাম্বিয়ার দায়ের করা মামলার শুনানির জন্য ১০ ডিসেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রথম ধাপে ১০ ডিসেম্বর শুনানি করবে গাম্বিয়া। আর ১১ ডিসেম্বর শুনানি করবে মিয়ানমার।

মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন দলের নেত্রী অং সান সু চি আগামী ১০ ডিসেম্বর নেদারল্যান্ডসের হেগ শহরে যাচ্ছেন বলে নিশ্চিত করেছেন তার দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) জ্যেষ্ঠ মুখপাত্র মিও নায়ান্ত। রোহিঙ্গা গণহত্যা, অত্যাচার ও ধর্ষণের অভিযোগে গত নভেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে আফ্রিকার দেশ গাম্বিয়ার দায়ের করা মামলার শুনানিতে সেখানে নিজের দেশের হয়ে লড়বেন সুচি।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানিয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক এবং সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের পরিচালক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ ও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হকও হেগে আন্তর্জাতিক বিচারিক আদালতে উপস্থিত থাকবেন। দু’জনই রোহিঙ্গা ইস্যুতে গত দু’বছর ধরে বেশ কিছু গবেষণা ও তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করেছেন যা হেগে আন্তর্জাতিক আদালত চাইলে তা তারা হাজির করবেন।

পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]