মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৯

২৬ ডিসেম্বর বিশ্ব দেখবে বিরল এক সূর্যগ্রহণ, যা শেষবার মানুষ দেখেছিল ১৭২ বছর আগে


বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ দেখতে এখন প্রস্তুত গোটা দেশ। আগামী ২৬ ডিসেম্বর বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে। উৎসাহীদের জন্য আনন্দের খবর যে, এইবারে ভারত থেকে এই অসামান্য মহাকাশীয় ঘটনাটি দৃশ্যমান হবে। স্পেস ডট কম সূত্রের খবর, ভারত ছাড়াও সৌদি আরব, সুমাত্রা এবং বোর্নিও থেকেও দেখা যাবে এই সূর্যগ্রহণ। সূর্যগ্রহণ আসলে কী? সূর্যগ্রহণ একটি জ্যোতির্বিজ্ঞানীয় ঘটনা। চাঁদ যখন নিজের কক্ষপথে ঘুরতে ঘুরতে সূর্য এবং পৃথিবীর মাঝখানে আসে এবং পৃথিবীর উপর একটি ছায়া ফেলে তখন সূর্যগ্রহণ ঘটে। অর্থাৎ সূর্য ও পৃথিবীর মাঝে চাঁদ অন্তরায় হয়ে গেলে সূর্যকে আর দেখা যায় না। চাঁদের এই ঢেকে ফেলার ফলে গ্রহণটি আংশিক হতে পারে, পূর্ণগ্রাস বা বলয়াকার হতে পারে। পরবর্তী সূর্যগ্রহণটি কি বলয়াকার, আংশিক নাকি পূর্ণগ্রাস?

পরবর্তী সূর্যগ্রহণটি হবে ‘অ্যানুলার’ (annular) বা বলয়াকার। এটি ‘আগুনের বলয়’ (ring of fire) নামেও পরিচিত। যখন চাঁদ তার কেন্দ্র থেকে সূর্যকে আচ্ছাদিত করে তখন চাঁদের ঢেকে দেওয়া অংশটুকু বাদে সূর্যের বাকিটা দৃশ্যমানই থাকে।

দেখে যেন মনে হয় একটা সোনালি রঙের আংটি। এই ধরণের সূর্যগ্রহণকেই বলয়াকার সূর্যগ্রহণ বলে। সুতরাং, এই বছর, চাঁদ সূর্যকে মাঝখান থেকে ঢেকে ফেলবে, এবং সূর্যের প্রান্তকে ‘আগুনের আংটি’ বা ‘আগুনের বলয়’ হিসাবেই দেখা যাবে।

গ্রহণ দেখার জন্য সেরা জায়গা কোনগুলো?
সূত্রের খবর, কেরালার চেরুভাথুর এই বছর সৌরগ্রহণ প্রত্যক্ষ করার জন্য সেরা স্থানগুলির মধ্যে অন্যতম একটি। দ্য হিন্দু সূত্রের খবর, কাসারগোদ জেলার একটি শহর চেরুভাথুর পৃথিবীর এমন কয়েকটি জায়গার মধ্যে অন্যতম যেখান থেকে এই গ্রহণ সবচেয়ে পরিষ্কার দেখা যাবে।

তবে সাধারণ মানুষদের পরামর্শ একটাই যে, কোনওভাবেই যেন খালি চোখে এই সূর্যগ্রহণ না দেখেন। সূর্যগ্রহণ দেখতে অন্ততপক্ষে চোখে সানগ্লাস পরা বাধ্যতামূলক।

পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা সমূহ:

·      পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক বাঙ্গালী গণহত্যা

·     পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক সেনাহত্যার ইতিহাস


[লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে? তাহলে দয়াকরে গবেষণামূলক ও ইতিহাস ভিত্তিক এই সাইটটি চালিয়ে যেতে সাহায্য করুন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিকার বঞ্চিত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী সাইটটি পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকার কতৃক চরমভাবে অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত, পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ঠ এনজিও সমূহের একচোখা নীতি, সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) 'এর নিপিড়িত, নির্যাতিত ও বর্বরতম সন্ত্রাসের নির্মম ও অসহায় শিকার - পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠির সাংবিধানিক অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ক্ষুদ্রতম এক প্রয়াস]